Nojoto: Largest Storytelling Platform

হয়তো প্রেমকাহিনী সায়নিকা প্রতিদিনের মত বাবার সাথে

হয়তো প্রেমকাহিনী

সায়নিকা প্রতিদিনের মত বাবার সাথে সকালে বাড়ির কাছের পার্কে মর্নিং ওয়াক করতে এসেছে। পার্কে ঢোকার পাস দিয়ে কালো হুডি পরা একজন পাস দিয়ে গেল। মনে হল চেনা কেউ। যাকে ভাবছে সে কি করে হবে সে তো বহু বছর আগে বিদেশ চলে গেছে।
বাবার কথায় ঘোর কাটল 'বুঝলি মা আর তো একটা মাস তার পর তো আমাকে একাই আস্তে হবে মর্নিং ওয়াকে'
পাপা প্লিজ বিয়ে হয়ে যাবে বলে কি আমি দূরে চলে যাব। এই শহরে তো বিয়ে হচ্ছে আমার। আর রাঘবকে বলবো রোজ সকালে এখানে পৌঁছে দেবে তোমার সাথে মর্নিং ওয়াক করে তার পর ফিরব।
পার্কের অন্য দিকে সেই কালো হুডি পড়া ছেলেটা দৌড়ছে পেছন পেছন দুজন বডিগার্ড আর একজন সেক্রেটারি।
এমন সময় সেক্রেটারির হাতের ফোনটা বেজে উঠলো।
মেয়েটা দৌড়ে গিয়ে ফোনটা এগিয়ে দিল 
"TRC অবিনাশ ফোন করেছে।"
'থ্যাংকস বহ্নি' বলে TRC অর্থাৎ তমিশ রায় চৌধুরী ফোনটা ধরল।
হ্যা বল, yes i am sure , do it as i say, i will handle all the things.কথা শেষ করে তমিশ আবার দৌড়াতে শুরু করলো।দৌড়তে দৌড়াতে তমিশ ঘড়িটা দেখলো।
সায়নিকা সঠিক ভেবে ছিল কালো হুডি পড়া ছেলেটা ওর কলেজের বেস্টফ্রেন্ড তমিশই ছিল।
সায়নিকার বাবা হটাৎ দাঁড়িয়ে গেল, 
কি হল পাপা। কিছু না মা ইকটু শ্বাস নিচ্ছি, বুকটা তে হটাৎ চিনচিন করে উঠল কিন্ত মেয়েকে কিছু বললেন না কমল সান্যাল। আবার দৌড়তে শুরু করলেন ইকটু দূর যেতেই পড়ে গেলেন। বাবাকে পড়ে যেতে দেখে সায়নিকা চিৎকার করে উঠল।


 #হয়তোপ্রেমকাহিনী
#love #lovestory #twisted
হয়তো প্রেমকাহিনী

সায়নিকা প্রতিদিনের মত বাবার সাথে সকালে বাড়ির কাছের পার্কে মর্নিং ওয়াক করতে এসেছে। পার্কে ঢোকার পাস দিয়ে কালো হুডি পরা একজন পাস দিয়ে গেল। মনে হল চেনা কেউ। যাকে ভাবছে সে কি করে হবে সে তো বহু বছর আগে বিদেশ চলে গেছে।
বাবার কথায় ঘোর কাটল 'বুঝলি মা আর তো একটা মাস তার পর তো আমাকে একাই আস্তে হবে মর্নিং ওয়াকে'
পাপা প্লিজ বিয়ে হয়ে যাবে বলে কি আমি দূরে চলে যাব। এই শহরে তো বিয়ে হচ্ছে আমার। আর রাঘবকে বলবো রোজ সকালে এখানে পৌঁছে দেবে তোমার সাথে মর্নিং ওয়াক করে তার পর ফিরব।
পার্কের অন্য দিকে সেই কালো হুডি পড়া ছেলেটা দৌড়ছে পেছন পেছন দুজন বডিগার্ড আর একজন সেক্রেটারি।
এমন সময় সেক্রেটারির হাতের ফোনটা বেজে উঠলো।
মেয়েটা দৌড়ে গিয়ে ফোনটা এগিয়ে দিল 
"TRC অবিনাশ ফোন করেছে।"
'থ্যাংকস বহ্নি' বলে TRC অর্থাৎ তমিশ রায় চৌধুরী ফোনটা ধরল।
হ্যা বল, yes i am sure , do it as i say, i will handle all the things.কথা শেষ করে তমিশ আবার দৌড়াতে শুরু করলো।দৌড়তে দৌড়াতে তমিশ ঘড়িটা দেখলো।
সায়নিকা সঠিক ভেবে ছিল কালো হুডি পড়া ছেলেটা ওর কলেজের বেস্টফ্রেন্ড তমিশই ছিল।
সায়নিকার বাবা হটাৎ দাঁড়িয়ে গেল, 
কি হল পাপা। কিছু না মা ইকটু শ্বাস নিচ্ছি, বুকটা তে হটাৎ চিনচিন করে উঠল কিন্ত মেয়েকে কিছু বললেন না কমল সান্যাল। আবার দৌড়তে শুরু করলেন ইকটু দূর যেতেই পড়ে গেলেন। বাবাকে পড়ে যেতে দেখে সায়নিকা চিৎকার করে উঠল।


 #হয়তোপ্রেমকাহিনী
#love #lovestory #twisted