Nojoto: Largest Storytelling Platform

আদিম সভ্যে সেদিন ছিল চাহিদের ক্ষিদে , আধুনিকে লালস

আদিম সভ্যে সেদিন ছিল চাহিদের ক্ষিদে ,
আধুনিকে লালসায় শিকারে বেরিয়েছে মানব.. অস্তানাহীন জান্তবদের। Collab এ দেরি হওয়ায় ক্ষমাপ্রার্থী ।

পশুসুরক্ষা, প্রাণী সংরক্ষণ, এই সব নিয়ে আমাদের দেশে আইনশৃঙ্খলা আছে অনেক । কিন্তু একটু ভেবে দেখলেই বোঝা যাবে, যে সেই সব আইন গুলোও আছে আখেরে সরকারের লাভের জন্যই । যেসব প্রাণীদের সহজে পাওয়া যায় না, তাদের জন্য কঠোর ব্যাবস্থা, কিন্তু রাস্তা ঘাটে ঘুরে বেড়ানো কুকুর-বিড়ালদের জন্য কেউ ভাববে না । আসলে এরা কেউই ভোটার নয়, তাই এদের সরকারের না ভাবলেও চলবে । আর সাধারণ মানুষের এরা কোনো ভাবেই সাহায্য করতে পারবে না, তাই লাভ ছাড়া এ যুগের মানুষ তো অন্য কিছু বোঝে না ।
এবার তাহলে ওরা কি করবে? 
আমরা মানুষরা যদি নিজেদের নিয়ে ব্যবসা করতে রাজি না থাকি, তাহলে এটা কি করে ভাবি যে ওই প্রতিবাদ না করতে পারা প্রাণ গুলো তাদের নিয়ে ব্যবসা করাটা মেনে নেবে । আমাদের স্বাধীনতা দরকার, তাহলে ওরা কেন আমাদের অধীনে থাকবে? 
মনোরঞ্জনের তো অনেক রাস্তাই আছে, তাহলে বার বার ওদের কেন বলি হতে হয়?
আমরা, মানুষরা পাথরের মূর্তির কাছে আমাদের লোভ-লালসা মেটানোর প্রার্থনা করি, আর সেই লালসা মিটেযাওয়ার পর লোকজানিয়ে নির্দ্বিধায় পশুহত্যা চালিয়ে যাচ্ছি । কী ধরনের সঠিক বিচার হচ্ছে? আমরা শ্রেষ্ঠ জীব হওয়ার দাবি করি, কিন্তু শ্রেষ্ঠত্ত্বের ছিঁটেফোঁটাও কী আমাদের মধ্যে আছে?
পারলে ভেবে দেখবেন...
আদিম সভ্যে সেদিন ছিল চাহিদের ক্ষিদে ,
আধুনিকে লালসায় শিকারে বেরিয়েছে মানব.. অস্তানাহীন জান্তবদের। Collab এ দেরি হওয়ায় ক্ষমাপ্রার্থী ।

পশুসুরক্ষা, প্রাণী সংরক্ষণ, এই সব নিয়ে আমাদের দেশে আইনশৃঙ্খলা আছে অনেক । কিন্তু একটু ভেবে দেখলেই বোঝা যাবে, যে সেই সব আইন গুলোও আছে আখেরে সরকারের লাভের জন্যই । যেসব প্রাণীদের সহজে পাওয়া যায় না, তাদের জন্য কঠোর ব্যাবস্থা, কিন্তু রাস্তা ঘাটে ঘুরে বেড়ানো কুকুর-বিড়ালদের জন্য কেউ ভাববে না । আসলে এরা কেউই ভোটার নয়, তাই এদের সরকারের না ভাবলেও চলবে । আর সাধারণ মানুষের এরা কোনো ভাবেই সাহায্য করতে পারবে না, তাই লাভ ছাড়া এ যুগের মানুষ তো অন্য কিছু বোঝে না ।
এবার তাহলে ওরা কি করবে? 
আমরা মানুষরা যদি নিজেদের নিয়ে ব্যবসা করতে রাজি না থাকি, তাহলে এটা কি করে ভাবি যে ওই প্রতিবাদ না করতে পারা প্রাণ গুলো তাদের নিয়ে ব্যবসা করাটা মেনে নেবে । আমাদের স্বাধীনতা দরকার, তাহলে ওরা কেন আমাদের অধীনে থাকবে? 
মনোরঞ্জনের তো অনেক রাস্তাই আছে, তাহলে বার বার ওদের কেন বলি হতে হয়?
আমরা, মানুষরা পাথরের মূর্তির কাছে আমাদের লোভ-লালসা মেটানোর প্রার্থনা করি, আর সেই লালসা মিটেযাওয়ার পর লোকজানিয়ে নির্দ্বিধায় পশুহত্যা চালিয়ে যাচ্ছি । কী ধরনের সঠিক বিচার হচ্ছে? আমরা শ্রেষ্ঠ জীব হওয়ার দাবি করি, কিন্তু শ্রেষ্ঠত্ত্বের ছিঁটেফোঁটাও কী আমাদের মধ্যে আছে?
পারলে ভেবে দেখবেন...