Nojoto: Largest Storytelling Platform

শরীর তোমার বিকোবে শেষে কালোবাজারির দ্যাশে মড়ক মা

শরীর তোমার বিকোবে শেষে কালোবাজারির দ্যাশে 
মড়ক মানুষ কীটের মত , মড়ুক... তোমার লোভ লাভের আকাশে ।  "কালোবাজার"-শব্দটা খুব কি অচেনা আমাদের কাছে ? সবাই এবার চোখ নাক সিটকে পারলে আমার গুষ্টির ষষ্ঠী পুজো করেই ছাড়বে, কেনই বা করবে না? এই মিষ্টি আবহাওয়ার রবিবারের দুপুরটা বেশ আয়েস করে কাটানো যেতো আর আমি সেখানে উঠেপড়ে লেগে আছি সবার দিবানিদ্রা নষ্ট করার জন্য । 
তবে এসব কথা যাক, পাঠক যদি টমেটোই ছোড়ে, তাও না হয় হজম করাই যায়, কারণ অরিজিৎ সিং বলে দিয়েছেন," Tune Diya Hai Jo, Wo Dard Hi Sahi / Tujhse Mila Hai To Inaam Hai Mera" । তা আমি নিলজ্জের মতোই চেষ্টা করে যাবো পাঠকমহলের ঘুম ভাঙানোর, দেখা যাক সফলতা আসে কিনা ।

হ্যাঁ এবার আমাদের topic এ ফিরে যাই, আমরা চারিদিকে শুনতে পাই কালোবাজারি হচ্ছে, কিন্তু সেই, হচ্ছে তো তাতে আমাদের কি বা আমরা কিই বা করতে পারি? করতে আমরা চাইলে অনেক কিছুই পারি কিন্তু এবার প্রশ্ন করবো কেন? বেশ আমরা শান্তির জীবন কাটাচ্ছি, কিন্তু এটা আমাদের কেউ বোঝাতেই পারবে না যে এই শান্তিটা নিতান্তই ক্ষণস্থায়ী । আমরা কোনো দামি দ্রব্য সস্তায় পেলে দুবার ভাবিনা সেটা কেনার আগে যে এটার দাম কম নিচ্ছে কেন? বা সেই ভাবনা তা এলেও নিজেকে বোঝাই দোকানদার তো লোকসানে বেচবে না তাই নিশ্চয়ই ওনার লাভ আছে, তার মানেই দ্রব্যটা খারাপ নয় । ব্যাস, আমরা এই করে আখেরে ক্ষতিটা আমাদেরই করছি আর ক্ষতি করছি ভবিষ্যতের । কিন্তু আবার ঐ একই কথা "আপনি বাঁচলে বাপের নাম" তাই আমরা তো নিজেদের বাইরে কারোর কথা ভাববোই না, তাই আমাদের ভালোও আমরা করবোই না, আর করতে দেবই না ।
ফলাফলটা আমরা হাতে হাতে পাচ্ছি, একই ওষুধের কাজ ভিন্ন, একই খাবারের পুষ্টি গুন আলাদা, চোখের নিমিষেই কেউ দশমহোলা বাড়ি বানাচ্ছে, আবার কেউ পথে বসছে । এগুলো নিয়ে আমরা সকল-বিকাল চায়ের টেবিলে তর্কের ঝড় তুলতে পারি , কিন্তু কাজের কাজ কেউ করবোই না ।

এতক্ষণ ধরে এত বকার কারণ একটাই, আমি আপনি সবাই মিলে চাইলে কিছুটা পরিবর্তন সমাজের আনতেই পারি, তাই আসুন না, একটু চেষ্টা করে দেখি সবাই মিলে  নোংরামি না করে একটু সুস্থ-সাবলীল ভাবে সবাই সবাইকে বাঁচার পরিবেশ করে দিতে পারি কিনা...
শরীর তোমার বিকোবে শেষে কালোবাজারির দ্যাশে 
মড়ক মানুষ কীটের মত , মড়ুক... তোমার লোভ লাভের আকাশে ।  "কালোবাজার"-শব্দটা খুব কি অচেনা আমাদের কাছে ? সবাই এবার চোখ নাক সিটকে পারলে আমার গুষ্টির ষষ্ঠী পুজো করেই ছাড়বে, কেনই বা করবে না? এই মিষ্টি আবহাওয়ার রবিবারের দুপুরটা বেশ আয়েস করে কাটানো যেতো আর আমি সেখানে উঠেপড়ে লেগে আছি সবার দিবানিদ্রা নষ্ট করার জন্য । 
তবে এসব কথা যাক, পাঠক যদি টমেটোই ছোড়ে, তাও না হয় হজম করাই যায়, কারণ অরিজিৎ সিং বলে দিয়েছেন," Tune Diya Hai Jo, Wo Dard Hi Sahi / Tujhse Mila Hai To Inaam Hai Mera" । তা আমি নিলজ্জের মতোই চেষ্টা করে যাবো পাঠকমহলের ঘুম ভাঙানোর, দেখা যাক সফলতা আসে কিনা ।

হ্যাঁ এবার আমাদের topic এ ফিরে যাই, আমরা চারিদিকে শুনতে পাই কালোবাজারি হচ্ছে, কিন্তু সেই, হচ্ছে তো তাতে আমাদের কি বা আমরা কিই বা করতে পারি? করতে আমরা চাইলে অনেক কিছুই পারি কিন্তু এবার প্রশ্ন করবো কেন? বেশ আমরা শান্তির জীবন কাটাচ্ছি, কিন্তু এটা আমাদের কেউ বোঝাতেই পারবে না যে এই শান্তিটা নিতান্তই ক্ষণস্থায়ী । আমরা কোনো দামি দ্রব্য সস্তায় পেলে দুবার ভাবিনা সেটা কেনার আগে যে এটার দাম কম নিচ্ছে কেন? বা সেই ভাবনা তা এলেও নিজেকে বোঝাই দোকানদার তো লোকসানে বেচবে না তাই নিশ্চয়ই ওনার লাভ আছে, তার মানেই দ্রব্যটা খারাপ নয় । ব্যাস, আমরা এই করে আখেরে ক্ষতিটা আমাদেরই করছি আর ক্ষতি করছি ভবিষ্যতের । কিন্তু আবার ঐ একই কথা "আপনি বাঁচলে বাপের নাম" তাই আমরা তো নিজেদের বাইরে কারোর কথা ভাববোই না, তাই আমাদের ভালোও আমরা করবোই না, আর করতে দেবই না ।
ফলাফলটা আমরা হাতে হাতে পাচ্ছি, একই ওষুধের কাজ ভিন্ন, একই খাবারের পুষ্টি গুন আলাদা, চোখের নিমিষেই কেউ দশমহোলা বাড়ি বানাচ্ছে, আবার কেউ পথে বসছে । এগুলো নিয়ে আমরা সকল-বিকাল চায়ের টেবিলে তর্কের ঝড় তুলতে পারি , কিন্তু কাজের কাজ কেউ করবোই না ।

এতক্ষণ ধরে এত বকার কারণ একটাই, আমি আপনি সবাই মিলে চাইলে কিছুটা পরিবর্তন সমাজের আনতেই পারি, তাই আসুন না, একটু চেষ্টা করে দেখি সবাই মিলে  নোংরামি না করে একটু সুস্থ-সাবলীল ভাবে সবাই সবাইকে বাঁচার পরিবেশ করে দিতে পারি কিনা...