Find the Latest Status about karma and revenge quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about, karma and revenge quotes.
Ananta Dasgupta
জলের ঝাপটায় রক্ত ধুয়ে গেল ওর মুখ থেকে কিন্তু গাল থেকে খসে পড়া চামরা আর মাংস থিতিয়ে গেছে। অমিত প্রায় বেহুশ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু চোখ বন্ধ করলে ওর ওপর থেকে আরো যাতনা যাবে। অমিত জেনে গেছিল আজ ও বাঁচতে পারবে না, কিন্তু মানুষ মৃত্যুও সামান্য চায় আর ওর সামনে মৃত্যু সামান্য ভাবে দাড়িয়ে ছিল না। --"যখন তোরা কারোর ওপরে অত্যাচার করিস, তখন মনে হয়না ওর কত জ্বালা যন্ত্রণা হবে? মেরে দেওয়া খুব সহজ হয়ে যায় তোদের জন্য। মেয়েটা কে মেরে দেওয়ার সাথে সাথে তোরা মেরে দিস একটা ঘর আর ওদের জীবন। খুব তাড়াতাড়ি আইনের ফাঁক দিয়ে বেড়িয়ে আসিস। বাপের টাকা আর পাওয়ারফুল লোকের সাপোর্ট আছে।" তৃষ্ণা চোখ থেকে জল মুছে চেয়ার থেকে উঠল আর একটা ব্যাগ নিয়ে আসল। --"তোর জন্য ওষুধ এনেছি।" বলে হাতের মুঠোয় একটা জিনিস বের করল। অমিত দেখে থরথর করে কাঁপছে। যেই চোখ বন্ধ করতে যাবে তখনই তৃষ্ণা বলল। --"তোর চোখ যেন বন্ধ না হয়।" বলে তৃষ্ণা হাতে নুন আর লংকাগুড়ো মেশানো পাউডার অমিতের গায় মাখানো শুরু করল। শরীরের ঘায়ের মধ্যে প্রত্যেকটা জায়গায় যেন কেউ হাজার হাজার সুঁচ একসাথে গেঁথে দিচ্ছে। অমিতের চিৎকারের সাথে ওর প্রান বেড়াচ্ছে না। --"তুই তো কাটা মুরগির মত ছটফট করছিস রে। মনে নেই যখন রেপ করার পড়ে মেয়েটির গায়ে নখ দিয়ে আঁচড় ফেলছিলিস। এতটাই গভীর যে ওর বুকের থেকে মাংস বেড়িয়ে গেছিল। একটু দেখ কেমন লাগে।" তৃষ্ণা পুরো ব্যাগ খালি করে দিল অমিতের গায়ে। --"তুই আমাকে এবার মেরে ফেল। আমি আর পারছি না।" অমিত কাঁদতে কাঁদতে বলল আর নিজের চোখ বন্ধ করে ফেলল। --"তথাস্তু!" তৃষ্ণা অমিত কে পিছন থেকে ধরে তুলল আর বসিয়ে দিল গরম লোহার রডের ডগায় যেখানে সেই গরম রডগুলির মধ্যে একটি তার গুহ্যর ছিদ্র ভেদ করে তার অন্ত্রে আঘাত করে ভিতরে গলিয়ে দিয়েছে। অমিত চিৎকারের অবস্থায় তৃষ্ণা ওর মুখ থেকে জিভ টেনে ছিঁড়ে ফেলে দিল। অমিতের মুখ থেকে ঝরনার মত রক্ত পড়া শুরু হয়ে গেল। তৃষ্ণা দেখল অমিতের শেষ রক্ত বিন্দু পড়া ওবধি ওর চোখ বন্ধ হয়নি। ©Ananta Dasgupta #revenge #bengalistory
Ananta Dasgupta
--"এখানে না। অন্য কোথাও।" হঠাৎ চুম্বন ভেঙে দিয়ে তৃষ্ণা বলল। --"আমার ফ্ল্যাট ফাঁকা আছে, ওখানে?" অমিত নিঃশ্বাস ফেলতে গিয়ে বলল। --"ফ্ল্যাট ইজ় বোরিং। তুমি গাড়ি বের করো আর যেখানে আমি বলব সেখানে দাড়িয়ে যেও। তাহলে তুমি যা বলবে আমি তাই করব।" তৃষ্ণা আস্তে করে অমিতের প্যান্টের উপর তার শিশ্নে হাত বুলিয়ে এগিয়ে গেল। অমিত গাড়ি নিয়ে বেড়াল আর কোনো সময় নষ্ট না করে গাড়ি দৌড় করাল। অনেকটা এগিয়ে এসে তৃষ্ণা একটা ফাঁকা জায়গায় গাড়ি থামাল। জায়গাটা শহর থেকে একটু দুরে। রাতের অন্ধকারে বেশি কিছু বোঝা যাচ্ছে না। শুধু দুরে কিছু জায়গায় আলো দেখা যাচ্ছে। অমিত তৃষ্ণা কে ধরতে যাবে তখনই তৃষ্ণা একটু আটকে বলল। --"খুব তারা তোমার।" একটু শয়তান হাঁসি দিয়ে অমিত তাকাল তৃষ্ণার দিকে। ওই অন্ধকারেও অমিত যেন স্পষ্ট দেখতে পারছে তৃষ্ণা কে। অমিতের বেল্ট বের করে ওর প্যান্ট নামাল তৃষ্ণা আর হাটুর ভরে বসল। অমিত কিছু বুঝতে পারত এর আগেই অমিত তীব্র একটা জ্বালা অনুভব করল। নীচে তাকিয়ে দেখল সেই সুন্দর মুখটার ওপরে অমিতের শরীরের রক্ত। তৃষ্ণা মুখ থেকে ব্লেড টা বের করে দাড়াল অমিতের সরাসরি। অমিতের শিশ্নের ওপর ভাগ থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল। অমিত যতক্ষণে তৃষ্ণার দিকে এগোতো, তৃষ্ণা অমিতের মাথাটা ধরে গাড়ি তে মেরে দিল আর অমিত অচেত হয়ে নিচে পরে গেল। যখন চোখ খুলল তখন দেখল ওর হাত বাঁধা আছে দু দিকে আর গায়ে কাপড়ের একটা টুকরো নেই। সামনে তৃষ্ণা বসে আছে একটা চেয়ারে। --"তুই কে? কি করেছি আমি তোর সাথে?" অমিতের প্রশ্নের কোনো উত্তর দিল না তৃষ্ণা। একটা ছবি দেখাল যেটা দেখে অমিতের সারা গা ঠান্ডা হয়ে গেল। যেই ও তৃষ্ণার দিকে তাকাল, তৃষ্ণা ওর গালের মধ্যে জোরে একটা ঘুষি মারে। তৃষ্ণার হাতে কাঁটা বাঁধা গ্লাভস ছিল। অমিতের গালের চামরা আর মাংস রক্তের সাথে বেড়িয়ে আসে। প্রথমে ডান গাল তার পর বাঁ গালে একেরপর এক ঘুষি চালিয়ে গেল। --"যখন চিনে গেছিস, তখন জায়গাটি দেখ আর মনে কর।" তৃষ্ণা সারা জায়গার লাইট জ্বালিয়ে দিল। জায়গাটা দেখে অমিত ভয় কেঁপে উঠল। --"সাল ২০২৪। এই জায়গায় তুই আর তোর চারটে বন্ধু মিলে আমার বন্ধু কে মেরে ছিলিস। রিপোর্ট অনুযায়ী শী ওয়াস ব্রুটালি রেপ্ড এন্ড মার্ডরড। প্যান্টের নীচে রক্ত খুব বেশি দৌড়ায়, তাই না!" অমিত তৃষ্ণার অন্য রুপ দেখে আরও ভয় পাচ্ছে। এদিকে তৃষ্ণা একটা চাবুক নিয়ে আসে যেটা কাঁটা তারে বাঁধা। অমিতের গায়ে বৃষ্টি পড়ল চাবুকের। অজস্র ঘা অমিতের গায়ে কিন্তু তৃষ্ণার হাত থামেনি। অমিতের চিৎকার ওকে আরও তীব্র আঘাত করার জন্য সাহস দিচ্ছে। পা থেকে মাথা পর্যন্ত অমিত ক্ষত বিক্ষত হয়ে রয়েছে। যখন তৃষ্ণা চাবুক রাখল তখন কোনো ভেজা কাপড়ের মত ওখান থেকে রক্ত পড়ছে টপ টপ করে। অমিত প্রায় অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে। ওর গায়ের সমস্ত জায়গা থেকে খুবলে মাংস বেড়িয়ে এসেছে। কান একদিক থেকে কেটে ঝুলছ আর ঝড় ঝড় করে রক্ত বয়ে চলেছে। --"আহারে! খুব ব্যথা করছে?" চুলের মুঠি ধরে চেহারাটা নিজের সামনে নিয়ে আসল আর জলের ঝাপটা দিল। --"যত বার তুই চোখ বন্ধ করবি, তোর মৃত্যু আরও কষ্টকর করব।" ©Ananta Dasgupta #revenge #bengalistory
Ananta Dasgupta
সাল- ২০৩০ অমিত নিজের গাড়ি থেকে নেমে এগিয়ে গেল বারের দিকে। মোবাইল চেক করে দেখল, পাখির ১২ খানা কল। পাখির সাথে ওর রিলেশনশিপ খুব টালমাটাল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে আর এক তুমুল ঝগড়া থেকে এখুনি অমিত আসল। পাখি কে কল না করে অমিত ঘরে ফোন লাগাল --"বাবা, আজ আমি বাড়ি আসব না। ফ্ল্যাটে রিতেশ কে ডেকেছি, ওখানেই থাকবো।" বলে ফোন রেখে দিল। বারে ঢুকতেই অমিত তাল দেয়া শুরু করল আর হালকা ভাবে বসল ড্রিঙ্কস কাউন্টরের সামনে। ওয়েটার অমিত কে চিন্ত তাই অমিত কে আলাদা করে কিছু বলতে হয়েনি। ২ পেগ খাওয়ার পরে অমিত দেখে ওর মোবাইলে পাখির কল। অনিচ্ছাকৃত ফোন তুলল। --"অরে কি হয়েছে? কেন বার বার ফোন করে ডিস্টার্ব করছ? বুঝতে পারছ না আমি কথা বলতে ইনট্রেসটেড নই?"....... "ভালো হয়েছে জেনে গেছো, চোখ খুলে গেছে।".... " আমার লাইফ, আমি যা পারি করি।" অমিত বলে ফোন কেটে দিয়ে রাগের মাথায় মোবাইল অফ করে দিল। গ্লাসের নিচে কিছু টাকা রেখে ওয়েটার কে ইশারা করল। বেড়িয়ে গিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দাড়িয়েছে তখন ওর নজর পড়ল সামনে থেকে আসা এক মেয়ের ওপরে। মেয়েটা দেখতে অপুর্ব সুন্দর আর সবচেয়ে ভালো সুযোগ কি ওর সাথে কেউ নেই। অমিতের সামনে থেকে যখন মেয়েটা গেল তখন অমিত ওর গন্ধ পেল। অমিত সিগারেট শেষ করে আবার বারে ঢুকল। দেখল মেয়েটা একটা টেবিলে একা বসে। অনেক ছেলেদের নজর গেছে ওর দিকে কিন্তু কেউ সাহস করে ওর কাছে যাচ্ছে না। অমিত একটা আলাদা জায়গায় গিয়ে বসল যেখান থেকে ও মেয়েটাকে মুখোমুখি দেখতে পারবে। মেয়েটা উঠে ডান্স ফ্লোরে গেল আর গানের ওপর নাচ শুরু করল। দেখে বোঝা যাচ্ছে নেশা ধরে গেছে। সুযোগ দেখে অনেক ছেলে ওর আশপাশে ঘিরে নাচ্ছে। অমিত আর ওদিকে তাকাল না। নিজের ড্রিঙ্কস নিয়ে বসে রইল। --"কোনো অচেনা মেয়ের জন্য কাউকে প্রথম বার জেলাস হতে দেখলাম।" একটা অচেনা আওয়াজ পেয়ে অমিত ঘুড়ল। পিছনে সেই মেয়েটা দাড়িয়ে। --"তোমার কেনো এমন মনে হল, মিস?" --"তৃষ্ণা।" নাম বলে সামনে এসে বসল অমিতের। অমিত এবার ওর থেকে চোখ ফেরাতে পারছে না। --"এই দেখো। যে এখানে আসা থেকে নিয়ে এখনও পর্যন্ত আমার থেকে নজর এড়াতে পারছে না, সেই অমিত রায় আবার জিজ্ঞাসা করছে।" বলে হালকা হাঁসি দিল --"তুমি আমাকে চেনো!" তৃষ্ণা এইটা শুনে অমিতের একদম সামনে নিজের মুখটা নিয়ে গিয়ে বলল --"এই চেহারা ভুলে যাওয়ার মত নয়।" কথা শেষ করে তৃষ্ণা হালকা করে নিজের ঠোঁট অমিতের গালের পাশে রাখল আর সরে আসল। অমিত উঠল আর তৃষ্ণার হাত ধরে নিয়ে গেলো বারের এক কোনায়। হঠাৎ করে তৃষ্ণা কে দেওয়ালে ঠেলে দিয়ে ওকে গাঢ় চুমু খেল অমিত। তৃষ্ণা নিজের দুটো হাত অমিতের কাঁধে রেখে ওকে আরও কাছে টানল। অমিত তৃষ্ণার উপরের ঠোঁটে চুমু দিচ্ছিল আর তৃষ্ণা অমিতের নিচের ঠোঁট আস্তে আস্তে চুষছে। ©Ananta Dasgupta #story #Bengali #revenge
Schizology
Karma wins Some people will never learn One day it will come back Blind to see what will come Their only chance is to pack They won't know beforehand A surprise waiting out of sight A gift that they won't like They will want to take flight Moving to them at any moment Something that will scare Instantly they will be sorry Just like their worst nightmare They will pray for it to end But nothing they do will help They will not even realize It's just the start of the welts It may be years away from now Or it may be soon and quick But they will never forget When they are what Karma picks ©Schizology Karma wins #Karma #poem✍🧡🧡💛
Bhagyashree Jena
White Karma advises you to have faith in yourself and emphasizes the importance of learning to work hard and persevere until you achieve success in life. "Learn to labour and to wait". ©Bhagyashree Jena #karma